শিরোনাম
- রাজধানীর চকবাজারের অগ্নিকাণ্ড আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
- আদালতের রায় বাংলায় লিখতে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
- অগ্নিকাণ্ডে আহতদের চিকিৎসার সব খরচ বহন করবে সরকার: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- সোহেল রানার ৭২তম জন্মদিন পালন
- পূর্ব শত্রুতার জের ধরে নারায়ণগঞ্জে একই পরিবারের ৬ জনকে কুপিয়ে জখম
- নিহত শ্রমিকদের পরিবারকে ১ লাখ টাকা করে দেবে শ্রম মন্ত্রণালয়
- জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হোক বাংলা: তথ্যমন্ত্রী
- অগ্নিদগ্ধদের পাশে থাকার অঙ্গীকার আইন মন্ত্রীর
আরো ২ কোটি মানুষের হাতে বই তুলে দিতে চায় বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র

৭ ফেব্রুয়ারী ,অনলাইন ডেক্স,নিউজ একাত্তর ডট কম : আলোকিত মানুষের খোঁজে পেরিয়ে আসা চার দশক। জ্ঞানের প্রদীপ জ্বালাতে ৯০ লাখ পাঠকের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে বই। আগামী এক দশকে বই তুলে দেয়া হবে আরো দুই কোটি পাঠকের হাতে। সেই স্বপ্নের কথা জানালেন বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ। যাত্রা শুরু ১৯৭৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর। আজকের এই বহুতল ভবনের আড়ালে রয়ে গেছে লাল রঙের দোতালা দালান। উদার ছাদ। আম্রমুকুল আর মহুয়ার সৌরভ এবং এক চিলতে সবুজ। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের কাজও বেড়েছে। পাঠচক্র, স্কুল-কলেজ কর্মসূচি, আলোর ইশকুল এবং পাঠকের দরজায় বই পৌঁছে দিতে ভ্রাম্যমাণ পাঠাগার। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য আমীরুল ইসলাম বলেন, স্কুল কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা আছেই। এর সংগে যে ঘাটতি থাকে ভালোবাসা মানুষের প্রতি মমতা প্রকৃতির প্রতি প্রেম এই প্রত্যেকটি জিনিস সুন্দরভাবে অন্তর্জগতে তৈরি হয়। ঠিক এই কারণেই বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রাতিষ্ঠানিক প্রয়োজনীয়তা ফুরাবে না।' পাঠ্যক্রমের বইয়ে হাঁপিয়ে উঠা শিক্ষার্থীদের আনন্দ পাঠ উপহার যেমন দিয়েছে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র, তেমনি সমাজের আঁধার কাটাতে সকল বয়সী মানুষকে বইয়ের আলোয় আলোকিত করতে সময়ের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নতুন উপায় খুঁজে বেড়াচ্ছে কেন্দ্র। অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ বিশ্বাস করেন, প্রযুক্তির আলো বইয়ের আলোকে ম্লান করতে পারবে না। তিনি বলেন, পুঁজিবাদ টাকা চায়, তার ফলে মানুষ সুন্দর বড় উন্নত জীবন থেকে সরে সে একটা পণ্যে পরিণত হয়েছে। এই বইকে যদি পৃথিবী ছেড়ে যায় তাহলে সেদিন মানুষ এবং জন্তুর কোন পার্থক্য থাকবে না।' জন্মদিন পেরিয়ে এসে ৮ ফেব্রুয়ারি বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রকে ঘিরে উৎসবে মেতে উঠার জন্য তৈরি আলোর পথের যাত্রীরা। মানুষের স্বপ্ন এবং চিন্তার প্রতিফলন ঘটাতে হলে বই পাঠের কোন বিকল্প নেই। ৪০ বছর ধরে বই চর্চা করে যাচ্ছে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র। বর্তমানে প্রযুক্তির ব্যবহার বেড়ে গেলেও মানুষের মাঝে বই চর্চাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিতে চায় এই সংস্থাটি।
সর্বশেষ সংবাদ
- রাজধানীর চকবাজারের অগ্নিকাণ্ড আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
- আদালতের রায় বাংলায় লিখতে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
- অগ্নিকাণ্ডে আহতদের চিকিৎসার সব খরচ বহন করবে সরকার: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- সোহেল রানার ৭২তম জন্মদিন পালন
- পূর্ব শত্রুতার জের ধরে নারায়ণগঞ্জে একই পরিবারের ৬ জনকে কুপিয়ে জখম
- নিহত শ্রমিকদের পরিবারকে ১ লাখ টাকা করে দেবে শ্রম মন্ত্রণালয়
- জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হোক বাংলা: তথ্যমন্ত্রী
- অগ্নিদগ্ধদের পাশে থাকার অঙ্গীকার আইন মন্ত্রীর
শিক্ষা পাতার আরো খবর
- আরও ১৩ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে আধুনিক ভবন
- আরো ২ কোটি মানুষের হাতে বই তুলে দিতে চায় বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র
- এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু
- এবার এসএসসি পরীক্ষা হবে নকল ও প্রশ্নফাঁসমুক্ত: শিক্ষামন্ত্রী
- আগামী ২৭ জানুয়ারি থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি এক মাস কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার নির্দেশ: শিক্ষামন্ত্রী
- সরকার শিক্ষা প্রসারে বহুমুখী পদক্ষেপ নিয়েছে: মন্ত্রিপরিষদ সচিব
- কোনো প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়নি ২০১৮ সালে: শিক্ষামন্ত্রী
- কঠোর ব্যবস্থা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বাড়তি ফি নিলে: শিক্ষামন্ত্রী
- সবার সহযোগিতা প্রয়োজন প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে: শিক্ষামন্ত্রী
- প্রশ্নফাঁস ঠেকানোর প্রত্যয় নতুন শিক্ষামন্ত্রীর
- কমেছে জিপিএ ফাইভ,বেড়েছে পাসের হার
- মেধাবী শিক্ষার্থীরা দেশের সম্পদ : মেয়র